
ছবি: সংগৃহীত
চাল আমদানিতে শুল্ক ছাড়ের সুবিধা দেওয়া হলেও বাজারে এর কোনো প্রভাব পড়েনি। উচ্চমূল্যেই বিক্রি হচ্ছে বিভিন্ন ধরনের চাল।
মোটা চালের জন্যে কেজিতে গুণতে হচ্ছে ৪৮ থেকে ৫০ টাকা। ভালো মানের নাজিরশাইল বিক্রি হচ্ছে ৬৩ থেকে ৬৮ টাকা কেজিতে। আর মিনিকেটের জন্যে গুণতে হচ্ছে ৫৬ থেকে ৬০ টাকা।
মহামারির কারণে অনেকেই চাকরি হারিয়েছেন। কমেছে অনেকের আয়ও। এই অবস্থায় চালের দাম বাড়ায় দিশেহারা নিম্ন আয়ের মানুষ।
খুচরা ব্যবসায়ীরা জানান, আড়তদার ও মিলারদের কাছ থেকে বেশি দামে চাল কিনতে হচ্ছে। মিলারদের অভিযোগ, ধানের দাম বেড়ে যাওয়ায় চালের বাজারে প্রভাব পড়েছে। অন্যদিকে দীর্ঘ হচ্ছে টিসিবির ওপেন মার্কেট সেলের লাইন। মূল্য পরিস্থিতি স্থিতিশীল রাখতে ৩০ টাকা কেজি চাল দিচ্ছে টিসিবি।
এদিকে, বাজার নিয়ন্ত্রণে শুল্ক ছাড় সুবিধা দিয়েছে সরকার। ১২ আগস্ট ১০ শতাংশ শুল্ক কমিয়ে ১৫ শতাংশ আমদানি শুল্ক নির্ধারণ করে এনবিআর। বিক্রেতারা আশাবাদী, আমদানি করা চাল আসলে বাজারে দাম কমতে শুরু করবে।
ইউএইচ/



Leave a reply