৬ষ্ঠ ধাপে কুমিল্লার মুরাদনগরের ২১ ইউনিয়নে ভোট। সবকটি ইউনিয়নেই একাধিক বিদ্রোহী প্রার্থী থাকায় চাপের মুখে আওয়ামী লীগের প্রার্থীরা। জেলা আওয়ামী লীগ নেতাদের কেউ কেউ বলছেন প্রার্থী বাছাইয়ে ভুলের কারণে এমন পরিস্থিতি। নির্বাচনে প্রার্থী হিসেবে আছেন নারী নির্যাতনসহ একাধিক মামলার আসামিও।
শেষ মুহূর্তের প্রচার-প্রচারণায় জমজমাট নির্বাচনি এলাকা। তৃণমূলের জনপ্রতিনিধি হতে কর্মী-সমর্থকদের নিয়ে এক এলাকা থেকে আরেক এলাকায় ছুটে চলেছেন প্রার্থীরা। ৬ষ্ঠ ধাপে কুমিল্লার মুরাদনগর উপজেলার ২১ ইউনিয়নে ভোট। সবকটি ইউনিয়নেই নৌকার প্রধান প্রতিদ্বন্দ্বী দলের বিদ্রোহী প্রার্থী। দলীয় সিদ্ধান্ত অমান্য করে স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসেবে লড়ছেন ১৩৫ জন। এজন্য ভুল প্রার্থী বাছাইকে দায়ী করছেন কুমিল্লা উত্তর জেলা আওয়ামী লীগের সাবেক সাধারণ সম্পাদক জাহাঙ্গীর আলম সরকার।
এদিকে প্রার্থীদের পাল্টাপাল্টি অভিযোগ উত্তাপ ছড়াচ্ছে ভোটের মাঠে। তাই সুষ্ঠু ভোট নিয়ে শঙ্কা অনেকের।
নির্বাচনে প্রার্থী হয়েছেন নারী নির্যাতনসহ একাধিক মামলার আসামিও। এ নিয়ে ক্ষোভ আছে ভোটারদের মধ্যে। আগের ধাপগুলোতে সহিংসতার ঘটনাও ভাবাচ্ছে ভোটারদের। তবে শান্তিপূর্ণ পরিবেশে সুষ্ঠু ভোটগ্রহণের জন্য সব ধরনের ব্যবস্থা নেয়ার কথা জানিয়েছেন সিনিয়র জেলা নির্বাচন কর্মকর্তা মোহাম্মদ মঞ্জুরুল আলম।
উল্লেখ্য, আগামী ৩১ জানুয়ারি মুরাদনগর উপজেলার সবকটি ইউনিয়নেই ভোট নেয়া হবে ইভিএমে।
/এডব্লিউ
Leave a reply