Site icon Jamuna Television

টালমাটাল ভোগ্যপণ্যের বাজার, লাফিয়ে বাড়ছে চীননির্ভর পণ্যের দাম

টালমাটাল হচ্ছে ভোগ্যপণ্যের বাজার, লাফিয়ে বাড়ছে চীননির্ভর খাদ্যপণ্যের দাম। আমদানি-রফতানি বাণিজ্যে স্থবিরতার সুযোগে বেড়েছে আদা, রসুন, পেঁয়াজ’সহ মসলা জাতীয় বেশ কয়েকটি পণ্যের মূল্য। কমেছে বেবিকর্ন, মাশরুম, ফিশ সস’সহ কয়েকটি পণ্যের যোগান।

করোনাভাইরাসে স্থবির চীন-বাংলাদেশের আমদানি-রফতানি বাণিজ্য। ফলে তীব্র হচ্ছে চীন থেকে আসা পণ্যের সংকট, বাড়ছে দামও।

এখনো উচ্চ মূল্যেই বিক্রি হচ্ছে দেশি পেঁয়াজ। তবে আমদানি হওয়া পেঁয়াজেই নিশ্চিত হচ্ছে বাজারের ভারসাম্য। কয়েকমাস ধরেই অস্থির পেঁয়াজের বাজারে কিছুটা ইতিবাচক ভূমিকা রেখেছে চীন। কিন্তু এখন বাজারে চীনা পেঁয়াজের সংকট, দামও আগের তুলনায় বেশি।

কয়েকদিনে সবচেয়ে বেশি বেড়েছে আমদানি করা রসুনের দাম। সরকারি সংস্থা টিসিবি’র তথ্য বলছে গেল সাত দিনে রসুনের দাম বেড়েছে সর্বোচ্চ ৬০ টাকা। প্রতি কেজির রসুন এখন বিক্রি হচ্ছে ২৩০ টাকা পর্যন্ত। আর আদাম দাম বেড়েছে কেজিতে ৩০ টাকার বেশি। বাড়তির দিকে ধনিয়া, হলুদের দামও।

ব্যবসায়ীরা বলছেন, চাহিদা মতো পণ্য মিলছে না, তাই বাড়ছে দাম। বিকল্প বাজার থেকে এসব পণ্য আমদানি করতে গেলে সময়ের প্রয়োজন। পাশাপাশি গুনতে হবে বাড়তি দামও।

ফলে, সংকটকালীন এই সময়ে চীন থেকে আমদানি করা পণ্যের চাহিদার নিয়ন্ত্রণ করা না গেলে বাড়বে ভোক্তার সার্বিক ব্যয়।

Exit mobile version