কৃষ্ণাঙ্গ নাগরিক জর্জ ফ্লয়েড হত্যার ঘটনায় যুক্তরাষ্ট্রের পাশাপাশি অন্যান্য দেশেও ছড়ালো প্রতিবাদের আগুন। যুক্তরাষ্ট্রের প্রায় সব শহরেই ৯ মিনিট নীরবতা পালন করেন বিক্ষোভকারীরা। সেইসাথে বর্ণবাদ বিরোধী আন্দোলন হয়েছে ব্রিটেন, জার্মানি, ইতালি ও কানাডার বিভিন্ন শহরে।
তবে, আন্দোলনের সুযোগে যুক্তরাষ্ট্রের ফিলাডেলফিয়ায় হয়েছে ব্যাপক লুটপাট। অন্যান্য শহরেও নিরাপত্তা বাহিনীর সাথে দফায়-দফায় সংঘাতে জড়ান আন্দোলনকারীরা। তাদের ওপর কঠোর হস্তক্ষেপের কারণে বরখাস্ত হয়েছেন আরও দুই পুলিশ কর্মকর্তা।
পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে যুক্তরাষ্ট্রের ১৮ শহরে বাড়ানো হয়েছে কারফিউর সময়সীমা। ঘটনার কেন্দ্রস্থল মিনেসোটা রয়েছে পুরোপুরি ন্যাশনাল গার্ডের নজরদারিতে। দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের পর প্রথমবার ঘটলো এতোটা কড়াকড়ির ঘটনা।
এদিকে, জর্জ ফ্লয়েডকে পূর্ব-পরিকল্পিতভাবে হত্যা করা হয়েছে- এমন অভিযোগ তার পরিবারের নিযুক্ত আইনজীবীর। এ ব্যাপারে উপযুক্ত তথ্য-প্রমাণও উপস্থাপন করেন তিনি।

