Site icon Jamuna Television

এবার ভুতুড়ে বিদ্যুৎ বিল বিড়ম্বনায় সিনিয়র সচিব

এবার ভুতুড়ে বিদ্যুতের বিলের বিড়ম্বনায় পড়েছেন সরকারের এক সিনিয়র সচিব। তিনি সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ফেসবুকে এ নিয়ে ক্ষোভ প্রকাশ করেছেন।

পরিকল্পনা কমিশনের সাধারণ অর্থনীতি বিভাগের সদস্য (সিনিয়র সচিব) ড. শামসুল আলম নিজের অভিজ্ঞতার কথা বর্ণনা করে ফেসবুকে লিখেন,

এ কি হচ্ছে??
বিদ্যুৎ (ডিপিডিসি) কোম্পানির এ কোন অত্যাচার? মার্চ এপ্রিলের দুই মাসের অত্যধিক বিল দেখে ফোন দিলাম মিটার রিডারকে দেখে বিল করেছে কিনা? বললো করোনার জন্য রিডিং নেয়নি, কম্পিউটার অটো জেনারেটে করেছ পরের মাসে রিডিং দেখে ঠিক বিল দেবে সমন্বয় করে। রিডিং নিল। পরের মাসে মানে মে মাস সহ বিল এল। মে মাসের পুর্ন বিল, মার্চ এবং এপ্রিল যোগ করলে সর্ববমোট বিল হয় ৫০৯০.৩৭ কিন্তু সর্বমোট পরিশোধ যোগ্য বিল দেখালো ৭৪৭৫ টাকা, অতিরিক্ত বিল করলো ২৩৮৪ দশমিক ৬৩ টাকা। আমার বিল্ডিং এ ১১ বিলে এভাবে বেশি করা হয়েছে ২৫,০০০ টাকা। গ্রাহকদের এই অত্যাচার দেখার কি কেউ নেই? করোনার পূর্বেও এরকম ভূতুরে বিলের জন্য আপত্তি জানিয়েছি, সহজে প্রতিকার পাওয়া যায়না।লোড শেডিং মুক্ত হওয়ার যে কৃতিত্ব সরকারের তা ম্লান হচ্ছে। জনরোষ যাচ্ছে সরকারের বিরুদ্ধে। উচু মহল বিষয়টা দেখা উচিত। আমার বিল এলাকা আদাবর, মোহাম্মদপুর, ঢাকা। দয়াকরে বিল দেখুন।

এদিকে এক সপ্তাহের মধ্যে ঠিক করে দিতে সব ভুতুড়ে বিদ্যুৎ বিল। বিতরণ কোম্পানিকে এ সংক্রান্ত নির্দেশনা দিয়েছে বিদ্যুৎ বিভাগ।

টিবিজেড/

Exit mobile version