বিশ্ব অনলাইন বাজারে ২য় সর্বোচ্চ জনশক্তি সরবরাহ করছে বাংলাদেশ, যা মোট সংখ্যার ১৬ শতাংশ। সম্প্রতি সৃষ্টিশীল ও মাল্টিমিডিয়া প্ল্যাটফর্মে তরুণদের ঝোঁক আরও বেড়েছে। এ সংক্রান্ত তথ্য গবেষণা সংস্থা সেন্টার ফর পলিসি ডায়ালগের (সিপিডি) গবেষকরা বলছেন, করোনাকালেও অন্তত ১ লাখ কর্মসংস্থান তৈরি করেছে ই-কমার্স। অথচ দেশে ডিজিটাল জনশক্তির এখনও কোনো স্বীকৃত সংজ্ঞা নেই
সোমবার ভার্চুয়াল সেমিনারে ডিজিটাল জনশক্তি তৈরির খুঁটিনাটি তুলে ধরে সিপিডি। অনুষ্ঠানে সিপিডির নির্বাহী পরিচালক জানান, বিশ্বে রেজিস্টার্ড অনলাইন কর্মী আছে প্রায় ৭ কোটি। যার ১৬ ভাগের যোগান দিচ্ছে বাংলাদেশ। ডিজিটাল শ্রমিকরা কাজ করছেন বিলিয়ন ডলারের গ্লোবাল মার্কেটে।
অনুষ্ঠানে বলা হয়, ফেইসবুক-ইউটিউব কনটেন্ট, ই-কমার্স ও মোবাইল অ্যাপ ঘিরে উদ্যোক্তা তৈরি হলেও করা হয়নি সুনির্দিষ্ট নীতিমালা। করজালে নেই ডিজিটাল কর্মীদের বড় অংশ। সব জায়গায় দ্রুতগতির ইন্টারনেট না থাকায় বাড়ছে ডিজিটাল বৈষম্য। যার বড় ভুক্তভোগী প্রান্তিক নারীরা।
এছাড়াও অনুষ্ঠানে বক্তারা আরও বলেন, প্রযুক্তির সুফল পেতে সরকারকে এখনই ডিজিটাল অর্থনীতি নীতিমালা তৈরি করতে হবে।
Leave a reply