Site icon Jamuna Television

রকেটের বেগে ছুটছে ইলন মাস্কের সম্পদ

ইলন মাস্ক। ছবি: সংগৃহীত

করোনা যেন ছুঁতে পারেনি ইলন মাস্ককে। তাই, করোনাকালেই যেমন শীর্ষধনী হয়েছেন, তেমনি এই মহামারির মধ্যেই যেন বারবার ছাড়িয়ে যাচ্ছেন নিজেকে। শুধু চলতি বছরেই ৬ হাজার কোটি ডলার আয়ের কারণে ইলন মাস্ক’র সম্পদ গিয়ে ঠেকেছে প্রায় ২৩০ বিলিয়ন ডলার।

মজার ব্যাপার হলো, বাংলাদেশের ২০২১-২২ অর্থবছরের প্রাক্কলিত রাজস্ব আয়ের চেয়ে প্রায় পাঁচ গুণ বেশি ইলন মাস্কের সম্পদের পরিমাণ। এমনকি, সাবেক শীর্ষ ধনী ওয়ারেন বাফেট ও বিল গেটসের মিলিত সম্পদের প্রায় সমান সম্পদের মালিক তিনি।

ব্লুমবার্গ বিলিয়নিয়ার ইনডেক্স বলছে, ১৩০ বিলিয়ন ডলার সম্পদ নিয়ে মাইক্রোসফটের বিল গেটস ৪ নম্বরে এবং ১০২ বিলিয়ন ডলার নিয়ে বিনিয়োগ-গুরু ওয়ারেন বাফেট রয়েছেন শীর্ষ ধনীর তালিকায় ১০ নম্বরে।

জানুয়ারিতে যে জেফ বেজোসকে হটিয়ে ইলন মাস্ক তালিকার শীর্ষে ওঠেন, সেই অ্যামাজন সিইও জেফ বেজোসের মোট সম্পদের পরিমাণ ১৯১ বিলিয়ন ডলার। তালিকায় এরপরে রয়েছেন ফরাসি ব্যবসায়ী বার্নার্ড আর্নল্ট।

শেয়ারবাজারে নিজের কোম্পানি টেসলা ও স্পেসএক্স’র উর্ধ্বমুখী দরের কারণেই মূলত ইলন মাস্কের সাফল্য। বর্তমানে স্পেসএক্স কোম্পানির মূল্যমান প্রায় ১০০ বিলিয়ন ডলার।

তবে দাতব্যকাজে তেমন আগ্রহ না থাকাকেও মাস্কের সম্পদবৃদ্ধির কারণ মানছেন অনেকে। বিল গেটস ও ওয়ারেন বাফেটরা যেখানে কোটি ডলার সম্পদ দান করছেন, সেখানে মাস্কের সর্বোচ্চ দানশীলতার রেকর্ড হলো কেবল ১৫ কোটি ডলার অনুদানের প্রতিশ্রুতি।

Exit mobile version