Site icon Jamuna Television

জেনে নিন টি-টোয়েন্টিতে হ্যাটট্রিকের সাতকাহন

ছবি: সংগৃহীত

টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের তৃতীয় হ্যাটট্রিক করেছেন লঙ্কান স্পিনার হাসারাঙ্গা। তবে এই লেগ স্পিনারের এই কীর্তি টি-টোয়েন্টি আন্তর্জাতিক ম্যাচের ২৪তম ঘটনা। যার মধ্যে ৫টি হ্যাটট্রিক করেছেন শ্রীলঙ্কার বোলাররা। টি-টোয়েন্টির হ্যাটট্রিক সাতকাহন নিয়ে রিপোর্ট।

নিজের তৃতীয় ওভারের শেষ বলে এইডেন মারক্রামকে আউট করার পর চতুর্থ ওভারের প্রথম দুই বলে বাভুমা ও প্রিটোরিয়াসকে ফিরিয়ে হ্যাটট্রিক পূর্ণ করেন শ্রীলঙ্কার লেগ স্পিনার ওয়ানিনদু হাসারাঙ্গা। টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ ইতিহাসে এটি তৃতীয় হ্যাটট্রিক। দ্বিতীয় হ্যাটট্রিকটিও হয়েছে এই আসরে। বাছাই পর্বের ম্যাচে নেদারল্যান্ডের বিপক্ষে হ্যাটট্রিক করেন আইরিশ পেসার কার্টিস ক্যামফার ।

টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের প্রথম হ্যাটট্রিকটি আসে ২০০৭ সালে। কেপটাউনে সাকিব, মাশরাফী ও অলোক কাপালিকে ফিরিয়ে এই কীর্তি গড়েন অস্ট্রেলিয়ার স্পিড স্টার ব্রেট লি।

বিশ্বকাপের তিন হ্যাটট্রিকসহ এখন পর্যন্ত টি-টোয়েন্টিতে এই ঘটনা ঘটেছে হয়েছে মোট ২৪বার। যার মধ্যে সর্বোচ্চ শ্রীলঙ্কার ৪ বোলার করেছেন ৫টি হ্যাটট্রিক। একমাত্র বোলর হিসেবে মালিঙ্গা করেছেন দু’টি হ্যাটট্রিক। তবে তিন বলে তিন উইকেটের চেয়েও বেশি কিছু ঘটেছে তিনবার। চার বলে চার উইকেট নেবার কীর্তি দেখেছে ক্রিকেট বিশ্ব।

প্রথমবার এই কীর্তি গড়েন আফগানিস্তানের স্পিনার রশিদ খান। ২০১৯ সালের ফেব্রুয়ারিতে আয়ারল্যান্ডের ৪ ব্যাটার কেভিন ও’ব্রায়েন, জর্জ ডকরেল, শেন গেটকাটে ও সিমি সিংকে পরপর চার বলে ফেরান রশিদ।

এরপর ২০১৯ সালে ক্যান্ডিতে নিউজিল্যান্ডের বিপক্ষে কলিন মুনরো, হামিশ রাদারফোর্ড, গ্রান্ডহোম ও রস টেইলরকে পরপর চার বলে ফেরান মালিঙ্গা।

এবার চলমান বিশ্বকাপের প্রথম হ্যাটট্রিক ম্যান কার্টিস ক্যামফারও নিয়েছেন চার বলে চার উইকেট। নেদারল্যান্ডসের কোলিন অ্যাকেম্যান, টেন ডেশক্যাটে, স্কট অ্যাডওয়ার্ডস ও ভ্যান ডার মারউইকে ফেরান এই আইরিশ পেসার।

Exit mobile version