ছবি: সংগৃহীত
টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের প্রথম সেমিফাইনালে টস হেরে ব্যাট করে নির্ধারিত ২০ ওভারে ইংল্যান্ড সংগ্রহ করেছে ৪ উইকেটে ১৬৬ রান। মইন আলির চমৎকার হাফ সেঞ্চুরিতে কিউইদের সামনে ১৬৭ রানের চ্যালেঞ্জিং টার্গেট দিয়েছে এউইন মরগ্যানের ইংল্যান্ড।
টস হেরে ব্যাট করতে নামে ইংল্যান্ড। সাউদি-বোল্টকে মোকাবিলা করে ৫ ওভারেই দুই ওপেনার তুলে ফেলে ৩৭ রান। টিম সাউদি ও ট্রেন্ট বোল্টের পর প্রথম পরিবর্তিত বোলার হিসেবে আক্রমণে এসেই অধিনায়ককে ব্রেক থ্রু এনে দিয়েছেন অ্যাডাম মিলনে। সাজঘরে ফিরে গেছেন ইংলিশ ওপেনার জনি বেয়ারস্টো। মিলনের ওয়াইড আউট সাইড অফ স্ট্যাম্প লাইনের হাফ ভলিকে সজোরে মারেন মিড অফে। সেখানে বাঁ দিকে ঝাপিয়ে পড়ে ক্যাপ্টেন কেন উইলিয়ামসন দৃষ্টান্ত স্থাপন করলেন দলের জন্য। তারপর কিউই লেগস্পিনার ইশ সোধির বলে রিভার্স সুইপ করতে গিয়ে লাইন ও ফ্লাইট দুটোই মিস করে এলবিডব্লিউ হয়েছেন জস বাটলার।
ডেভিড মালান ও মইন আলির ৫৩ রানের জুটিতে বাটলার-বিয়োগের দুঃখ মুছে ফেলে ইংল্যান্ড। ৩০ বলে ৪১ রান করে আউট হন ডেভিড মালান। সব ক্রিকেটিং শট খেলেই কীভাবে রানের গতি বাড়িয়ে নেয়া যায়, তারই একটি চমৎকার উদাহরণ ডেভিড মালানের ইনিংসটি। তবে মালানের ব্যাটিং বরাবরই এমন। ব্যাকরণ মেনেই টি-টোয়েন্টি ক্রিকেটের ব্যাটিং র্যাঙ্কিংয়ে বেশ কিছুদিন শীর্ষস্থানেও ছিলেন মালান। তিনি আউট হবার পর ইংলিশদের ইনিংসে ছিল মইন আলির বীরত্ব। শেষ পর্যন্ত ৩৭ বলে ৫১ রানে অপরাজিত থাকেন এই অলরাউন্ডার। লিভিংস্টোন করেন ১০ বলে ১৭।
Leave a reply