Site icon Jamuna Television

টর্নেডোর ভয়াবহতা কাটিয়ে উঠছে যুক্তরাষ্ট্র

টর্নেডোর ভয়াবহতা কাটিয়ে উঠতে শুরু করেছে যুক্তরাষ্ট্র। চলছে উদ্ধার অভিযান। ব্যক্তিগত উদ্যোগেই শুরু হয়েছে ঘরবাড়ি মেরামতের কাজ। তবে এখনও বেশিরভাগ এলাকায় ফেরেনি বিদ্যুৎ সংযোগ। এদিকে নিজস্ব গুদাম ভেঙে কর্মী নিহতের ঘটনায় সমালোচনার মুখে অ্যামাজন। প্রশ্ন উঠেছে কর্মীদের স্বাস্থ্য এবং নিরাপত্তার বিষয় নিয়েও।

কেন্টাকির এখনকার দৃশ্য বলে দিচ্ছে কতোটা ভয়ঙ্কর রূপ নিয়ে তাণ্ডব চালিয়েছে ঘূর্ণিঝড়। যেদিকেই চোখ যায় শুধু ধ্বংস্তুপের ছাপ। টর্নেডোর ভয়াবতা কাটিয়ে স্বাভাবিক জীবনে ফেরার চেষ্টা করছে ইলিনয়, মিসৌরি, মিসিসিপিসহ ৬ রাজ্যের বাসিন্দারা। উদ্ধারকর্মীদের অপেক্ষায় না থেকে নিজেরাই শুরু করেছেন ঘরবাড়ি মেরামতের কাজ।

কর্মীরা দিন রাত সমানে উদ্ধার অভিযান চালালেও এখনও সব জায়গায় স্বাভাবিক হয়নি বিদ্যুৎ ব্যবস্থা। প্রশাসন বলছে, রাজ্যের ইতিহাসে সবচেয়ে ভয়াবহতম দুর্যোগের সাক্ষী হয়েছে বাসিন্দারা। দ্রুতই সবার কাছে সহায়তা পৌঁছে দেয়ার আশ্বাস দেয়া হয়।

এদিকে ঘূর্ণিঝড়ের প্রভাবে বিশ্বখ্যাত ইকমার্স প্রতিষ্ঠান অ্যামাজনের গুদাম ধসে ৬ কর্মী নিহতের ঘটনায় চলছে সমালোচনার ঝড়। অনেকেই প্রশ্ন তুলেছেন কারখানাটিতে কর্মীদের নিরাপত্তা নিয়ে। তবে অ্যামাজন কর্তৃপক্ষের দাবি, গুদামটিতে নিরাপদ আশ্রয়কেন্দ্র ছিল। যেখানে আশ্রয় নিয়েছিল বাকিরা। টর্নেডোর ক্ষতি পুষিয়ে উঠতে ১০ লাখ মার্কিন ডলার সহায়তার ঘোষণা দিয়েছে অ্যামাজনের প্রতিষ্ঠাতা জেফ বেজোস।

আরও পড়ুন : কাবুলে মার্কিন ড্রোন হামলা: সাজা হবে না কারও

স্থানীয় সময় শুক্রবার রাতে, ঘণ্টায় ২৪০ কিলোমিটার বেগে যুক্তরাষ্ট্রের ৬ রাজ্যে আঘাত হানে ঘূর্ণিঝড়।

/এডব্লিউ

Exit mobile version