কানাডায় বেগম পাড়া, সুইস ব্যাংকসহ বিভিন্ন দেশে অর্থ পাচারকারীদের বিস্তারিত তথ্য ও তালিকা জানাতে আরও এক সপ্তাহ সময় পেয়েছে বাংলাদেশ ফাইন্যান্সিয়াল ইন্টেলিজেন্স ইউনিট (বিএফআইইউ), বাংলাদেশ ব্যাংক ও দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)।
বিচারপতি নজরুল ইসলাম তালুকদার ও বিচারপতি মোস্তাফিজুর রহমানের হাইকোর্ট বেঞ্চে আবেদনের প্রেক্ষিতে আদালত তাদের আরও এক সপ্তাহ সময় মঞ্জুর করেন। যদিও তারা দুই সপ্তাহ সময় চেয়েছিল আদালতের কাছে।
এর আগে বিদেশে অর্থ পাচারকারীদের নামস্বর্বস্ব তালিকা হাইকোর্টে জমা দেয় দুর্নীতি দমন কমিশন। এ ছাড়া পানামা, প্যারাডাইস পেপারসসহ অনুসন্ধানী সাংবাদিকদের আন্তর্জাতিক জোট আইসিআইজের ফাঁস করা ডাটাবেজে বাংলাদেশের শতাধিক ব্যক্তির নাম থাকলেও দুদক জমা দিয়েছে ৪৩ ব্যক্তি ও প্রতিষ্ঠানের তালিকা। কোনো রকম যাচাই ও অনুসন্ধান ছাড়াই এ তালিকা জমা দেওয়া হয়।
এদিকে দুদকের নিজস্ব অনুসন্ধান ও তদন্তে অর্ধশতাধিক সন্দেভাজন অর্থ পাচারকারীর নাম উঠে এলেও আদালতে জমা দেওয়া তালিকায় তাদের নাম নেই। গত বছরের শুরুর দিকে দুদক বিদেশে ফ্ল্যাট ও বাড়ির মালিক হওয়া অর্থ পাচারকারীদের তথ্য চেয়ে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে চিঠি দেয়।
/এডব্লিউ

