Site icon Jamuna Television

বিমা কোম্পানিতে জমানো টাকা তুলতে গ্রাহকদের হয়রানি, অভিযোগ নিবন্ধিতদের বিরুদ্ধেও

বিমা পলিসির মেয়াদ শেষ হলেও টাকা তুলতে গ্রাহকদের ঘুরতে হচ্ছে দুই-তিন বছর পর্যন্ত। নোয়াখালীতে প্রতিষ্ঠিত ও নিবন্ধিত কোম্পানিগুলোর কাছ থেকে অর্থ আদায়ে হয়রানির শিকার হচ্ছেন গ্রাহকরা। কেনো টাকা দেয়া বন্ধ তার তেমন কোনো জবাব নেই কোথাও। বরং নানা অজুহাতে বছরের পর বছর পার করছে মাঠ কর্মীরা। এ অবস্থায় স্থানীয় অফিস কর্মকর্তাদের সাথে গ্রাহকদের ঘটছে অপ্রীতিকর ঘটনা।

নিবন্ধিত ১০টি সরকারি-বেসরকারি বিমা কোম্পানি তাদের কার্যক্রম পরিচালনা করে নোয়াখালী জেলায়। সরকারি পোর্টালে এমন তথ্য থাকলেও এর বাইরে অনিবন্ধিত বেশকিছু প্রতিষ্ঠান চটকদার পলিসিতে আমানত সংগ্রহ করছে। অনিবন্ধিত প্রতিষ্ঠানগুলোর বিরুদ্ধে গ্রাহকের টাকা নিয়ে নয়ছয়ের অভিযোগ উঠে আসছে অনেক আগে থেকেই। এই ধারায় যুক্ত হয়েছে নিবন্ধিতরাও। পলিসির মেয়াদ শেষ হলেও গ্রাহকদের জমানো টাকা বা লভ্যাংশ দিচ্ছে না নামি দামি প্রতিষ্ঠানগুলো। নানা হয়রানির শিকার এসব গ্রাহকদের সাথে অপ্রীতিকর পরিস্থিতির মুখে পড়ছেন বিমা কর্মচারীরা।

গ্রাহকের সঞ্চয় থেকে টাকা কেটে রাখার অভিযোগও আছে কোম্পানিগুলোর বিরুদ্ধে। কেনো এই অবস্থা তার কারণ জানা নেই কর্মকর্তাদের। তবে কোম্পানির স্থাবর সম্পদ বিক্রি করে পাওনা পরিশোধের চেষ্টা চলছে বলে দাবি করছেন তারা। এককভাবে এ জেলায় পদ্মা লাইফ ইনাসুরেন্সের কাছেই গ্রাহকের পাওনা প্রায় ১০ কোটি টাকা।

এসজেড/

Exit mobile version