বাগেরহাটের রামপালে মোংলা-ঘষিয়াখালী নৌরুট সংযুক্ত দাউদখালী নদী ভাঙছেই। একের পর এক বিলীন হচ্ছে নানা স্থাপনা। এতে দিশেহারা মানুষ। শঙ্কা, বর্ষায় তা ভয়াবহ রূপ নেবে। অবশ্য ভাঙন রোধে পদক্ষেপ নেয়ার আশ্বাস দিয়েছে কর্তৃপক্ষ।
এরই মধ্যে নদীগর্ভে চলে গেছে অসংখ্য স্থাপনা। অব্যাহত ভাঙনে ঝনঝনিয়া এলাকার তিন শতাধিক বাড়িঘর-সড়কসহ বহু স্থাপনা বিলীন হয়েছে। স্থানীয়রা বলছেন, ৬ মাস ধরে এর তীব্রতা বেড়েছে। বর্ষায় পরিস্থিতি আরও ভয়াবহ রূপ নেবে বলে আশঙ্কা করছেন স্থানীয়রা।
স্থানীয়দের অভিযোগ, ভাঙনের কথা সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষকে দফায় দফায় জানানো হয়েছে। তবুও নির্বিকার ভূমিকায় তারা। এতে সব হারানোর শঙ্কায় দিন কাটাচ্ছে নদীপাড়ের মানুষ।
রামপালের ইউএনও কবির হোসেন জানালেন, ভাঙন রোধে দীর্ঘমেয়াদী পদক্ষেপ নেয়ার পরিকল্পনা হচ্ছে। তারা এজন্য অর্থ বরাদ্দের অপেক্ষা করছেন বলেও জানালেন এই প্রশাসনিক কর্মকর্তা। তবে এলাকাবাসী আর আশ্বাস চায় না, চায় দ্রুত কাজের অগ্রগতি দেখতে, চায় টেকসই বাঁধ।
/এডব্লিউ

