Site icon Jamuna Television

দাদার সঙ্গে দাদাগিরির গল্প শোনালেন মোহসীন-উল হাকিম

দাদাগিরিতে সৌরভ গাঙ্গুলির সাথে মোহসীন-উল হাকিম।

মোহসীন-উল হাকিম, দস্যুমুক্ত সুন্দরবনের ইতিহাস রচনার মধ্যমণি। মধ্যস্থতার মাধ্যমে জলদস্যুদের আত্মসমর্পণের দীর্ঘ সফল প্রক্রিয়ার পর তাকে সম্মানিত করেছে সরকারি-বেসরকারি স্বীকৃতি।

এবার আমন্ত্রণ, প্রতিবেশী ভারতের কলকাতার জনপ্রিয় রিয়েলিটি শো ‘দাদাগিরি’ থেকে। যার থিম, ‘হাত বাড়ালেই বন্ধু হয়’। দীর্ঘ কয়েক বছর সুন্দরবনের গহীন জলে জঙ্গলে ঘুরে মোহসীন-উল হাকিমও হাত বাড়িয়ে বন্ধুত্ব পেতেছিলেন ভয়ঙ্কর জলদস্যুদের সঙ্গে। আস্থা ও বিশ্বাসে সেই জলদস্যুদের শুদ্ধতার পথে আনতে তাকে পাড়ি দিতে হয়েছে অনেক পথ। দাদাগিরি সিজন ৯-এ সঞ্চালক প্রিন্স অব কলকাতার সৌরভ গাঙ্গুলীর সঙ্গে শেয়ার করেছেন দস্যুমুক্তির লোমর্হষক সব গল্প।

কেমন ছিল যমুনা টেলিভিশনের বিশেষ প্রতিনিধি মোহসীন-উল হাকিমের সেই অভিজ্ঞতা? বলছিলেন, দাদাগিরি অনুষ্ঠানে আমি মোহসীন-উল হাকিম শুধু না; যমুনা টেলিভিশন ও বাংলাদেশকে প্রতিনিধিত্ব করেছি। তারা আমাকে যে সম্মানটুকু দেখিয়েছে সেটি আমার প্রতিষ্ঠানের জন্য এবং দেশের জন্য; সেটি নিয়ে আমি দেশে ফিরেছি।

তার অভিজ্ঞতার ঝুড়িতে জমা হয়েছে সাবেক ক্রিকেটার সৌরভ গাঙ্গুলীর মুগ্ধ করা উপস্থাপনা। মোহসীন-উল হাকিম বলেন, সৌরভ গাঙ্গুলী এতবড় একজন মানুষ, তিনি সাধারণভাবে চলেন, কতো সাধারণভাবে কথা-বার্তা বলেন। এটি হচ্ছে এই অনুষ্ঠানের বিশেষ দিক। আমরা যারা অনুষ্ঠানে অংশ নিয়েছিলাম, সকলেই সৌরভ গাঙ্গুলীর দিকে তাকিয়ে ছিলাম।

জী বাংলার দাদাগিরিতে আমন্ত্রন নিয়ে অনুষ্ঠানটির প্রধান মীর ফালাক বলেন, উনার ব্যস্ত শিডিউলেও দাদার সামনে দাদাগিরির মঞ্চে বাংলাদেশ থেকে এ রকম একজন মানুষকে পাওয়া, এটিই আমাদের জন্য বড় পাওনা।

বাংলাদেশ সময় রোববার রাত ১০টায় প্রচারিত হবে দাদাগিরির এই র্পবটি।

/এমএন

Exit mobile version