Site icon Jamuna Television

ক্রিকেটারদের সমুদ্রপথে নেয়ার যে ব্যাখ্যা দিলেন বিসিবির প্রধান নির্বাহী

ছোট বিমানে একসাথে ক্রিকেটার ও তাদের সরঞ্জাম নেওয়া সম্ভব ছিল না তাই সমুদ্রপথের বিকল্প পাওয়া যায়নি বলে ফোনকলে জানিয়েছেন বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ডের (বিসিবি) প্রধান নির্বাহী নিজামউদ্দিন চৌধুরী।

বিসিবির প্রধান নির্বাহী বলেন, ওয়েস্ট ইন্ডিজ সফররত বাংলাদেশ দল এমন পরিস্থিতিতে পড়বে এটা আগে বুঝতে পারেনি বিসিবি। তবে এখন সব ক্রিকেটার সুস্থ আছেন। টি-টোয়েন্টি সিরিজে এর কোনো প্রভাব পড়বে না বলেও জানিয়েছেন নিজামউদ্দিন চৌধুরী।

প্রসঙ্গত, সেন্ট লুসিয়ার ক্যাস্ট্রিস ফেরি টার্মিনাল থেকে বৃহস্পতিবার (৩০ জুন) সকাল ৭টায় মার্টিনেকের উদ্দেশে রওনা দেয় পার্লে এক্সপ্রেসের ফেরি। দীর্ঘ ৫ ঘণ্টা সমুদ্র পাড়ি দেয়ার অভিজ্ঞতা ছিল না কোনো টাইগার ক্রিকেটারের। মাঝসমুদ্রের উথাল-পাথাল ঢেউয়ে ভয় ও মোশন সিকনেসে আক্রান্ত হন দলের বেশিরভাগ সদস্য।

যদিও যাত্রার শুরুটা ছিল খুবই স্বাভাবিক। ফেরি রওনা হওয়ার সাথে সাথে হৈ- হুল্লোড়ে মেতে উঠেন ক্রিকেটাররা। পেছনের ডেকে জড়ো হয়ে সমুদ্রের নীল জলরাশির সাথে চলে ফ্রেমবন্দি হওয়ার মূহূর্ত। তবে ডমিনিকার মার্টিনেক পৌঁছানোর আগেই পাল্টে যায় পুরো দৃশ্যপট। বড় ঢেউয়ের আঘাত ও অনবরত রোলিংয়ের কারণে আতঙ্কিত হয়ে পড়েন ক্রিকেটাররা। শারীরিকভাবে অস্বস্তি দেখা দেয় নুরুল হাসান সোহান, শরীফুল ইসলাম ও নাফিস ইকবালের মাঝে।

আরও পড়ুন: ‘হজ মুবারাক’, আদিল রশিদের প্রতি বোর্ডের শুভ কামনা

এমন ভয়ঙ্কর সমুদ্রযাত্রায় ক্ষুব্ধ হয়ে ওঠেন দলের বেশ কয়েকজন ক্রিকেটার। প্রশ্ন ওঠে, দলের প্রতি বিসিবির আন্তরিকতা ও নিরাপত্তার দায়িত্ব নিয়েও।

জেডআই/

Exit mobile version