Site icon Jamuna Television

নিষেধাজ্ঞা অমান্য করে হাতিয়ায় চলছে ইলিশ শিকার

ফাইল ছবি

সামদ্রিক ইলিশের বাধাহীন প্রজনন ও সংরক্ষণের লক্ষ্যে সাগরে মাছ ধরায় ৬৫ দিনের নিষেধাজ্ঞা চলছে। তবে, নোয়াখালীর অনেক জেলেই মানছেন না এ নিষেধাজ্ঞা, ফিশিং ট্রলার নিয়ে ছুটছেন সমুদ্রে। শিকার করছেন রূপালী ইলিশ। জেলেদের দাবি, প্রশাসনকে ম্যানেজ করেই সাগরে মাছ ধরতে যাচ্ছেন তারা।

সমুদ্র থেকে মাছ ধরে নোয়াখালীর হাতিয়ার টাংকির ঘাটে ভিড়ছে ফিশিং ট্রলার। প্রতিটি নৌ যানেই দেখা মিলছে রূপালী ইলিশের। অথচ সুষ্ঠু প্রজনন ও সংরক্ষণের লক্ষ্যে সমুদ্রে মাছ ধরায় চলছে ৬৫ দিনের নিষেধাজ্ঞা। তবে তা অমান্য করেই ইলিশসহ বিভিন্ন সামুদ্রিক মাছ ধরছেন অনেক জেলে। প্রতিটি ফিশিং ট্রলার ফিরছে ৫০ থেকে ৬০ মণ ইলিশ নিয়ে, ঘাটে অবাধে চলছে কেনাবেচা।

একই চিত্র সুবর্ণচর ও কোম্পানিগঞ্জের ঘাটগুলোতেও। সাগর থেকে মাছ ধরে ঘাটে ভিড়ছে একের পর এক ফিশিং ট্রলার। জেলেদের দাবি, প্রশাসনকে টাকার বিনিময়ে ম্যানেজ করেই সাগরে মাছ ধরেন তারা। তবে টাকা নেয়ার অভিযোগ অস্বীকার করে স্থানীয় মৎস্য কর্মকর্তা জানান, নিষেধাজ্ঞা মানতে জেলেদের সচেতন করা হচ্ছে।

প্রসঙ্গত, জেলার মধ্যে সাগরের ইলিশ সবচেয়ে বেশি বেচাকেনা হয় হাতিয়ার টাংকির ঘাটে।

/এসএইচ

Exit mobile version