Site icon Jamuna Television

চকবৈদ্যনাথের আড়তগুলোতে চলছে শেষ মুহূর্তের প্রস্তুতি

কোরবানির ঈদ ঘিরে দেশের দ্বিতীয় বৃহত্তম চামড়ার বাজার নাটোরের চকবৈদ্যনাথের আড়তগুলোতে চলছে শেষ মুহূর্তের প্রস্তুতি। ব্যস্ত শ্রমিক-কর্মচারীরা। শেষ সময়ে লবণের দাম বৃদ্ধির কারণে খরচ বাড়বে চামড়া সংরক্ষণের। ঢাকার ট্যানারি মালিকদের কাছে বকেয়া আদায় পড়ে আছে ৫০ কোটি টাকা। এরপরও ভালো বেচাকেনার প্রত্যাশা আড়তদার ও ব্যবসায়ীদের।

নাটোরের চকবৈদ্যনাথে ছোট-বড় মিলিয়ে চামড়ার আড়ত দুই শতাধিক। সারাবছরই কমবেশি বেচাকেনা হলেও দেশের দ্বিতীয় বৃহত্তম এই চামড়ার বাজারে মূল ব্যবসা হয় কোরবানির ঈদের সময়ে।

আড়তগুলোতে ধোয়া-মোছাসহ এখন চলছে শেষ মুহূর্তের প্রস্তুতি। প্রতিবছরের মতো এবারও উত্তর ও দক্ষিণাঞ্চলের জেলাগুলো থেকে গরু-ছাগলের চামড়া আসবে এমন প্রত্যাশা আড়তদারদের।

এবার ঢাকার বাইরে প্রতি বর্গফুট গরুর কাঁচা চামড়ার দাম নির্ধারণ করা হয়েছে ৪০ থেকে ৪৪ টাকা। খাসি ১৮ থেকে ২০ এবং বকরি ১২ থেকে ১৪ টাকা। বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের বেঁধে দেয়া দামেই চামড়া কিনবেন বলে জানিয়েছেন আড়তদাররা। লবণের দাম কামানোসহ নির্বিঘ্নে চামড়া পরিবহনে প্রশাসনের সহযোগিতা চান তারা।

নাটোর জেলা চামড়া ব্যবসায়ী গ্রুপের সভাপতি মকসেদ আলী বলছেন, এবারের ঈদে ৮ থেকে ১০ লাখ পিস পশুর চামড়া এই বাজারে কেনাবেচা হবে। ঢাকার ট্যানারি মালিকদের কাছে ৫০ কোটি টাকা বকেয়া পড়ে থাকায় পুঁজি সংকটে ভুগছেন ব্যবসায়ীরা।

কোরবানির ঈদের সময়, চকবৈদ্যনাথ বাজারে ৫শ কোটি টাকার চামড়া কেনাবেচা হবে বলে জানিয়েছেন ব্যবসায়ীরা।

/এডব্লিউ

Exit mobile version