Site icon Jamuna Television

আজ বিশ্বকবি রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের প্রয়াণদিবস

বাঙালির জীবনের প্রতিটি ক্ষণেই যেন রবীন্দ্রনাথের উপস্থিতি। বিশেষ করে তাঁর গানে প্রকাশ পায় হাস্য-বিষাদ, চাওয়া- না চাওয়া, পাওয়া- না পাওয়ার নানা অনুভূতি। প্রতি পরতেই যেন নতুন করে আবির্ভূত হন কবিগুরু। প্রজন্ম থেকে প্রজন্ম যেন আশ্রয় খুঁজে পায় তাঁর গানে। বাইশে শ্রাবণ প্রয়াণ দিবসে, বিশ্বকবির প্রতি যমুনা নিউজের শ্রদ্ধার্ঘ্য।

রবীন্দ্রনাথ, বাঙালি ও বাংলাকে নতুন পরিচয়ে পরিচিত করেন বিশ্ব দরবারে। একাধারে কবি, গল্পকার, প্রাবন্ধিক, নাট্যকার, চিত্রকর, ঔপন্যাসিক, সংগীতস্রষ্টা, দার্শনিক; তবে সবচেয়ে জনপ্রিয় ও প্রজন্ম থেকে প্রজন্মে প্রভাব রেখে চলেছে তার গান।

শিশু মনে রাজার মানসিকতার বীজ, গানেই আত্মবিশ্বাস ও জাতিগত বৈশিষ্ট্যের বার্তা দিয়েছেন কবি। তাঁরই এভাবে বলার কথা, কেউ নেই তো কী হয়েছে? ফলবান বৃক্ষ কী আর কখনও থেমে থাকে? এখনও অসংখ্য মানুষ সত্যিকারের প্রেমের আবেদন খুঁজে পান শুধুই কবিগুরুর গানে। তাঁর গানে প্রিয় মাতৃভূমিকে পাওয়া যায় কখনও মা, কখনওবা প্রেয়সী রুপে।

অনেক গানেই বলেছেন নিজেকে সঁপে দেয়ার কথা। বারবার তুলেছেন দেহের ক্ষুদ্রত্বের কথা। ঘুরে ফিরে হারিয়ে যাওয়ার ইঙ্গিত দিয়েছেন গানে গানে। শ্রাবণের আমন্ত্রণেই চলে যান- না ফেরার দেশে। দুই হাজার ২৩০ টি গানে, জীবনের প্রায় প্রতিটি অনুভূতিই প্রকাশ করে গেছেন রবীন্দ্রনাথ।

Exit mobile version