ডলারের উচ্চমূল্যের কারণে কমেছে আমদানি। এই অজুহাতে বেড়েই চলেছে ক্রেতার নিত্য প্রয়োজনীয় পণ্য আদা, রসুন ও পেঁয়াজের দাম।
যদিও পাইকারি ব্যবসায়ীরা দাবি করেছেন, স্বাভাবিক আছে এসব পণ্যের দাম। অভিযোগ আছে, খুচরা ব্যবসায়ীরা কম দামে কিনে বেশি মুনাফা করায় অস্থির হচ্ছে বাজার। দামের উত্তাপে নাকাল হচ্ছে ক্রেতা।
মূলত আমদানিনির্ভর দেশের আদা, রসুন ও পেঁয়াজের বাজার। যদিও চাহিদার ৭০ শতাংশ পেঁয়াজ দেশে উৎপাদন হয়; তারপরও আমদানিতে সমস্যা হলে বেসামাল হয় বাজার।
সপ্তাহের ব্যবধানে আদা ও রসুনের দাম কেজিপ্রতি বেড়েছে প্রায় ১৫ থেকে ২০ টাকা। রাজধানীতে চীন থেকে আমদানি করা আদা কেজিপ্রতি বিক্রি হচ্ছে ১৬০ টাকায়। এছাড়া ১৩০ টাকা কেজিতে বিক্রি হচ্ছে আমদানি করা রসুন। পণ্যের এমন উচ্চমূল্যে অস্বস্তিতে সাধারণ মানুষ।
বিক্রেতারা বলছেন, এই পণ্যগুলো আমদানি নির্ভর, তাই ডলারের উচ্চমূল্যের কারণে কমেছে সরবরাহ। ডলার বাজার স্বাভাবিক হলে কমতে পারে দাম।
এছাড়া, ভারত থেকে পেঁয়াজের আমদানি কমেছে। তাই বাজারে সংকট তৈরি করে বাড়িয়ে দেয়া হয়েছে দেশীয় পেঁয়াজের দাম। সপ্তাহের ব্যবধানে কেজিতে দাম বেড়েছে অন্তত ১৫ টাকা।
এদিকে, ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদফতর বাজার তদারকি করছে। এরপরও দামের উত্তাপ কমছে না।
/এমএন

