Site icon Jamuna Television

ফর্ম ইজ টেম্পরারি, ক্লাস ইজ পার্মানেন্ট

ছবি: সংগৃহীত

ফর্ম ইজ টেম্পরারি, ক্লাস ইজ পার্মানেন্ট। ব্যাট হাতে আরও একবার সেটাই প্রমাণ করলেন বিরাট কোহলি। পাকিস্তানের সাথে শ্বাসরুদ্ধকর লড়াইয়ে নাটকীয় ম্যাচে বিরাটের দুর্দান্ত ইনিংসে জয় তুলে নেয় ভারত।

জিতেছেন ম্যাচ সেরার পুরষ্কার। সেই সাথে গড়েছেন আরও এক রেকর্ড। টি-টোয়েন্টি ইতিহাসে সর্বোচ্চ ১৪ বার ম্যাচ সেরার রেকর্ড গড়েছেন এই তারকা।

অথচ, এই বিরাটকে বিশ্বকাপ দলে রাখতেই চাইছিলেন না সমর্থকদের একাংশ। ব্যাট হাতে ভুগছিলেন রান খরায়। চিরচেনা বিরাট নিজেকে হারিয়ে খুঁজছিলেন ব্যর্থতার সাগরে। সেখান থেকেই এশিয়া কাপে সেঞ্চুরি হাকিয়ে দুর্দান্ত প্রত্যাবর্তন হয় এই ব্যাটারের।

একটা সময় বিরাটের রান ছিল ২১ বলে ১২। ধীর গতির ইনিংসে তার কাছ থেকে তখন ক’জনই বা প্রত্যাশা করেছিলেন এমন অবিশ্বাস্য ফিনিশিং। সেখান থেকে ৪ ছক্কা ও ৬ চারে ৫৩ বলে ৮২ রানের ম্যাচজয়ী ইনিংসে বিরাটের বাজিমাত।

প্রতিপক্ষের অধিনায়ক এই ব্যাটারকে কৃতিত্ব দিতে ভুলেননি। তিনি বলেছেন, ম্যাচটি প্রতিদ্বন্দ্বিতাপূর্ণ ছিল। আমরা বোলিংয়ে ভালো শুরু করেছি, তারপর সব কৃতিত্ব হার্দিক পান্ডিয়া এবং বিরাট কোহলির। তারা গতি পরিবর্তন করে এবং খেলাটি ভালোভাবে শেষ করে। নতুন বলের সাথে এটা সহজ নয়, একটু একটু করে সুইং এবং সিম।

তিনি আরও বলেন, আমাদের জয়ের একটা সুযোগ ছিল। আমরা আমাদের ক্রিকেটারদের নিজেদের ওপর বিশ্বাস রাখতে বলেছিলাম। আমরা কোহলি-পান্ডিয়ার জুটিটা সময় মতো ভাঙতে পারিনি। তাদের উইকেট আমাদের খুব দরকার ছিল, সেজন্য আমরা আমাদের মূল বোলারদেরও কাজে লাগিয়েছি। ১২তম ওভারে ২০ রান দেয়ার পরও শেষ ওভারে মোহাম্মদ নওয়াজের ওপর আস্থা ছিল। কিন্তু স্নায়ুচাপের কারণে সে নিজের সেরাটা দেয়ার চেষ্টা করেও পারেনি।

/এনএএস

Exit mobile version