Site icon Jamuna Television

থার্টি ফার্স্ট নাইট উপলক্ষে রাজধানীতে বেড়েছে মুরগির চাহিদা

বর্ষবরণকে সামনে রেখে রাজধানীতে বেড়েছে মুরগির চাহিদা।

আসন্ন থার্টি ফার্স্ট নাইটকে কেন্দ্র করে রাজধানীতে বেড়েছে মুরগির চাহিদা। তবে, গতবারের তুলনায় বেচাকেনা প্রায় অর্ধেক। ব্যবসায়ীরা বলছেন, দাম বেশি হওয়ায় ফাস্ট ফুড দিয়ে নতুন বছর উদযাপন করেন অনেকেই। চাহিদা নেই রেঁস্তোরা থেকেও। গরু ও খাসির মাংসের বেচাকেনা খুব একটা নেই। তবে, বার বি কিউয়ের জন্য কোরাল, রূপচাঁদা ও তেলাপিয়ার কদর বেড়েছে। এ সুযোগে মাঝারি চিংড়ি আর ইলিশের কেজি হাজার টাকা হাঁকছেন ব্যবসায়ীরা।

নতুন বছর মানেই বাঙালি পরিবারে রসনাবিলাস। থার্টি ফার্স্ট নাইটে ছেলেবুড়োর পার্টি আর আয়োজন। তাই প্রতি বছরই ডিসেম্বরের শেষে মুরগির চাহিদা বাড়ে। এবারও সে অনুযায়ী প্রস্তুতি নিয়েছেন ব্যবসায়ীরা। কিন্তু রাজধানীর পলাশী বাজারে এবার সে উত্তাপ নেই। দামের চাপে এরই মধ্যে মাংস খাওয়া কমিয়েছে মধ্যবিত্ত। গরীবের পাতে মাংস ওঠে হাতেগোনা দিনে। তাই বাড়তি মুরগি এনে বিপাকে পড়েছেন ব্যবসায়ীরা। জানা গেলো, ছুটির দিনে ব্রয়লারের কেজি দেড়শ টাকা। ৩শ টাকা ছুঁইছুঁই সোনালীর দর। আর, শীত উপলক্ষে কদর বেড়েছে হাঁসের।

মাংসের দোকানে ইদানিং ভিড় হয় না বললেই চলে। গরুর কেজি ৭শ টাকা। ৯শ টাকা দিতে হবে খাসির মাংসের জন্য। দোকানে বেশিরভাগই এসেছেন সাধারণ রান্নার জন্য। আবার থার্টি ফার্স্ট নাইটে সিরোলিন কিংবা টমাহক স্টেকের জন্য গরুর গোটা বিভিন্ন অংশ কিনে নিচ্ছেন অনেকেই।

মাছের দোকানে ইলিশের চাহিদা আছে। তবে ১২শ টাকা গুনতে হবে বড় আকারের পিসের জন্য। ছোট মাছ খুব একটা চোখে পড়েনি। জানা গেলো, নতুন বছরের আগমনকে ঘিরে কোরাল ও রূপচাঁদায় আগ্রহ আছে ক্রেতার। দাম ওঠানামা করছে কেজিতে ৭শ টাকার আশপাশে। ২শ টাকায় মিলবে তেলাপিয়া। তবে চিংড়ির দর অনেক।

এদিকে, সবজির দোকানে খুব একটা ভিড় নেই। বেশিরভাগ পণ্য বিক্রি হচ্ছে আগের দরেই।

/এসএইচ

Exit mobile version