পশ্চিমাদের দেয়া অস্ত্র সহায়তার মাধ্যমে আরও কঠোর প্রতিরোধ গড়ে তোলা হয়েছে বলে জানিয়েছে ইউক্রেন। বলা হচ্ছে, অত্যাধুনিক এসব অস্ত্র শত্রু পক্ষকে পরাস্ত করতে খুব বেশি কাজে দিচ্ছে। ইউক্রেনের পক্ষ থেকে বলা হচ্ছে, মস্কো নিয়ন্ত্রিত ক্রাইমিয়ায় ছোড়া হয়েছে ১০টির বেশি ড্রোন; পাল্টা প্রতিহতের দাবিও করছে পুতিন বাহিনী। দোনেৎস্কে রুশ বহরের অভিযানে মৃত্যু হয়েছে দু’জনের। বাখমুতের নিয়ন্ত্রণ নিয়েও চলছে তীব্র লড়াই। খবর বিবিসির।
ইউক্রেনের পূর্ব, পশ্চিম ও দক্ষিণের প্রায় সব অংশেই শনিবার রাতভর শোনা যায় বিমান হামলার সতর্কতামূলক সাইরেন। দোনেৎস্কে একের পর এক গোলা ছোড়ে রুশ বাহিনী। বাখমুতেও চলছে পাল্টাপাল্টি লড়াই। যুক্তরাষ্ট্রের দেয়া প্যাট্রিয়ট ব্যবস্থা ব্যবহার করে রাশিয়ার হাইপারসনিক মিসাইল কিনজাল ভূপাতিত করার দাবি করেছে ইউক্রেন। ইরানের তৈরি আটটি শহীদ ড্রোন ধ্বংসের কথাও জানায় কিয়েভ। এছাড়া বাখমুতের উত্তরে রুশ সেনাদের লক্ষ্য করে, সোভিয়েত আমলে তৈরি ডি থার্টি হ-ইটজার ছুড়েছে ইউক্রেন।
এদিকে, মস্কো নিয়ন্ত্রিত ক্রাইমিয়ায় ইউক্রেনের ছোড়া ১০টিরও বেশি ড্রোন ভূপাতিত করার দাবি জানিয়েছে রাশিয়াও। তবে এতে কোনো ক্ষয়ক্ষতি হয়নি বলেও জানায় তারা।
মস্কো নিয়ন্ত্রিত ইউরোপের বৃহত্তম পরমাণু বিদ্যুৎকেন্দ্র জাপোরিঝিয়ার নিরাপত্তা নিয়ে শঙ্কা জানিয়েছে আন্তর্জাতিক আণবিক শক্তি সংস্থা (আইএইএ)। কাছাকাছি এলাকা থেকে বেসামরিকদের সরিয়ে দেয়ার জেরে বেড়েছে উদ্বেগ।
এসজেড/

