বাংলাদেশ ভূখণ্ডে সরাসরি আঘাত না হানলেও বেশ ক্ষয়ক্ষতি করে গেছে ঘূর্ণিঝড় মোখা। স্থলভাগে তাণ্ডবের পর ধীরে ধীরে স্পষ্ট হচ্ছে সেসব ক্ষয়ক্ষতি।
অবশ্য মোখার কারণে কোনো প্রাণহানি হয়েছে কিনা সে খবর এখনও নিশ্চিত হওয়া যায়নি। এরই মধ্যে ভেঙে যাওয়া বাড়িঘর মেরামত করতে শুরু করেছেন স্থানীয়রা। বেশি ক্ষতি হয়েছে কক্সবাজারের টেকনাফ ও সেন্টমার্টিনে। এছাড়া চট্টগ্রাম, পটুয়াখালী, ভোলাসহ উপকূলের কিছু জায়গায় গাছপালা ও ঘরবাড়ির ক্ষতি হয়েছে। এসব জায়গায় চলছে ঘুরে দাঁড়ানোর লড়াই।
এদিকে, ঝড় থামার পর মাছ ধরার তোড়জোড় চলছে উপকূলে। সমুদ্র বন্দরগুলো সব ধরনের বিপদ সংকেত তুলে দেয়ায় সাগরের যাওয়ার প্রস্তুতি নিচ্ছেন জেলেরা। ধীরে ধীরে স্বাভাবিক হচ্ছে জনজীবন। এরই মধ্যে বিমান ওঠা নামা শুরু হয়েছে চট্টগ্রাম ও কক্সবাজারে।
এসজেড/

