বিদেশি উৎস থেকে ঋণ করে বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ বাড়ানোর পদ্ধতিকে যুক্তিসঙ্গত মনে করে না বাংলাদেশ অর্থনীতি সমিতির সভাপতি অধ্যাপক আবুল বারকাত। বলেন, বৈষম্য কমিয়ে আনার উদ্যোগ প্রয়োজন। লুটপাটকারীদের আইনের আওতায় আনার দাবিও জানান তিনি।
বৃহস্পতিবার (২৫ মে) দুপুরে বাংলাদেশ অর্থনীতি সমিতি আগামী অর্থ বছরের জন্য ২০ লাখ ৯৪ হাজার ১১২ কোটি টাকার বাজেট প্রস্তাবনা তুলে ধরেন। এ সময় সমিতির সাধারণ সম্পাদক অধ্যাপক আইনুল ইসলাম জানান, ৯২ দশমিক ৩ শতাংশ আসবে রাজস্ব আহরণ থেকে। আর বাকি ৭.৭ শতাংশ আসবে সঞ্চয়পত্র ও বন্ড বিক্রির মাধ্যমে।
প্রত্যক্ষ করের ওপর নজর বাড়ানোর পরামর্শ দিয়েছেন অর্থনীতিবিদ আবুল বারকাত। বলেন, অর্থ পাচার রোধ ও কালো টাকা উদ্ধারে ব্যবস্থা নেয়া প্রয়োজন। মজুরি বাড়ানোর আহ্বানও জানিয়ে তিনি আরও বলেন, মূল্যস্ফীতির লাগাম এখনই টেনে ধরতে হবে।
/এমএন

