
দেইর আল-বালাহতে ইসরায়েলি বিমান হামলার পর জ্বালানি সংকটের কারণে মানুষ জ্বালানি পাওয়ার জন্য একটি গ্যাস স্টেশনের সামনে লাইনে দাঁড়িয়েছে। ছবি: আনাদুলু এজেন্সি।
তৃতীয় দফা গাজা উপত্যকায় ত্রাণবহর ঢুকলেও, সেখানে নেই জরুরি প্রয়োজনীয় জ্বালানি। সোমবার (২৩ অক্টোবর) এ তথ্য জানান জাতিসংঘ মহাসচিবের মুখপাত্র স্টিফেন দুজারিচ। এক প্রতিবেদনে এই তথ্য জানিয়েছে তুরস্কের সংবাদমাধ্যম আনাদুলু এজেন্সি।
গাজায় ত্রাণ সরবরাহ প্রসঙ্গে দুজারিচ বলেন, যুদ্ধ-সংঘাত চলমান অবস্থায় কোন অঞ্চলে জ্বালানি সরবরাহ করাটা বেশ জটিল এবং ঝুঁকিপূর্ণ। সোমবার আরও ২০টি ত্রাণবাহী ট্রাক প্রবেশ করে অবরূদ্ধ উপত্যকায়। যেগুলোর অর্ধেকই বহন করছে প্রয়োজনীয় খাবার, সুপেয় পানি এবং চিকিৎসা সরঞ্জাম। কিন্তু এবারের বহরেও কোন জ্বালানি উপাদান নেই, এমনটা নিশ্চিত করে জরুরি ত্রাণ ও মানবিক সহায়তা বিষয়ক কমিশন ইউএনআরডাব্লিউএ।
কমিশনটির আশঙ্কা, আগামী দু’দিনে জ্বালানি সংকটের কারণে ভয়াবহ মানবিক বিপর্যয়ের মধ্যে পড়বে গাজা’র হাসপাতালগুলো। তাছাড়া, অর্ধ-শতাধিক ত্রাণবাহী ট্রাক ঢুকলেও, এখনো সেসব পৌঁছায়নি ভুক্তভোগীদের হাতে। চাহিদার তুলনায় সেসব অপর্যাপ্ত।
/এআই
 
				
				
				
 
				
				
			


Leave a reply