Site icon Jamuna Television

বাণিজ্য ও বিনিয়োগে অংশীদারিত্ব বাড়াতে জাপানের সঙ্গে চুক্তি করবে সরকার

২০২৬ সালে উন্নয়নশীল দেশের কাতারে নাম লেখাবে বাংলাদেশ। তখন উঠে যাবে শুল্ক ও কোটামুক্ত রফতানি সুবিধা। সেই চ্যালেঞ্জ মোকাবেলায় বিভিন্ন দেশের সঙ্গে বাণিজ্য ও বিনিয়োগ অংশীদারিত্বে দেয়া হচ্ছে গুরুত্ব। তারই অংশ হিসেবে জাপানের সঙ্গে ইকনোমিক পার্টনারশীপ চুক্তি (ইপিএ) করবে সরকার।

বুধবার (২৭ ডিসেম্বর) সকালে বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ে বাংলাদেশ-জাপানের মধ্যে ইপিএ জয়েন্ট স্টাডি গ্রুপ রিপোর্ট প্রকাশ করা হয়।

এ সময় বলা হয়, পণ্য ছাড়াও সেবা ও বিনিয়োগ খাতে জাপানের সঙ্গে বাংলাদেশের সম্পর্ক উন্নয়নের সম্ভাবনা রয়েছে। উন্নয়নশীল দেশের কাতারে নাম লেখালে বাণিজ্য ও বিনিয়োগের ক্ষেত্রে নতুন চ্যালেঞ্জ তৈরি হবে। সেই সংকট উত্তরণে কাজ করবে উভয় দেশ।

অনুষ্ঠানে বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র সচিব তপন কান্তি ঘোষ জানান, এই চুক্তি হলে দুই দেশের মধ্যে দ্বিপাক্ষিক সম্পর্ক নতুন উচ্চতায় উঠবে। ২০২২-২০২৩ অর্থবছরে জাপান থেকে ১ হাজার ২৯ মিলিয়ন ডলারের পণ্য আমদানি করে বাংলাদেশ। আর দেশটিতে বাংলাদেশের পণ্য রফতানির পরিমাণ ১ হাজার ৯০১ মিলিয়ন ডলার।

ঢাকায় নিযুক্ত জাপানের রাষ্ট্রদূত ইওমা কিমিনোরি বলেন, বাংলাদেশ ও জাপানের মধ্যে ভারসাম্যমূলক বাণিজ্য সম্পর্ক বিদ্যমান। দুই দেশের মধ্যে কীভাবে আরও উৎপাদন ও বিনিয়োগ বাড়ানো যায়, তার কৌশল খুঁজে বের করা হচ্ছে। এই চুক্তির ফলে অর্থনৈতিক ক্ষেত্রে নতুন দ্বার উম্মোচন হবে।

/এমএন

Exit mobile version