Site icon Jamuna Television

ডিমে কিছুটা কমলেও মাছে কাটেনি অস্বস্তি

তদারকির কিছুটা সুফল মিলছে রাজধানীর ডিমের বাজারে। প্রতি পিস বিক্রি হচ্ছে সাড়ে ১২ টাকা দরে। তবে দোকানীরা বলছেন, যোগান এখনও স্বাভাবিক হয়নি। কিন্তু চড়া মাছের বাজারে কমেনি ক্রেতাদের অস্বস্তি। পাঙ্গাস-তেলাপিয়ার কেজি আড়াই থেকে তিনশো টাকা। ইলিশ আরোহণে নিষেধাজ্ঞা থাকায়, সামুদ্রিক মাছের যোগানও কম।

পাইকারিতে সরকার নির্ধারিত দরে ডিমের সরবরাহ থাকায়, খুচরা পর্যায়েও দাম কমতে শুরু করেছে। রাজধানীর বাজারগুলোতে প্রতি ডজন লাল ডিম মিলছে ১৫০ টাকায়। সাদা ডিম মিলছে ১৪৫ টাকায়। যদিও পাড়া-মহল্লার দোকানে ডজন প্রতি বাড়তি ৫ টাকা গুণতে হচ্ছে ক্রেতাদের। বিক্রেতাদের অভিযোগ, সরকার নির্ধারিত দরে ডিম পাওয়া যাচ্ছে ঠিকই। কিন্তু চাহিদার তুলনায় যোগান কমেছে অর্ধেকে।

এদিকে দামের উত্তাপ কমছে না মাছের বাজারে। কম দামের পাঙ্গাস-তেলাপিয়াও এখন আড়াইশো-তিনশো’র নিচে মিলছে না। চাষের রুই-কাতলের জন্যও গুণতে হবে ৪০০-৫০০ টাকা কেজি। আর নদ-নদীর বিভিন্ন ধরণের মাছের স্বাদ নিতে চাইলে দিতে হাজার টাকার বেশি। এদিকে ইলিশ আহরণে নিষেধাজ্ঞা থাকায়, অন্যান্য সামুদ্রিক মাছের যোগানও কমেছে।

প্রতি সপ্তাহে কেজি প্রতি ৫ থেকে ১০ টাকা দাম বৃদ্ধি যেন ব্রয়লার মুরগির বাজারে নিয়মিত বিষয় হয়ে দাড়িয়েছে। কেজিতে ১০ টাকা বেড়ে ব্রয়লার মিলছে ২১০ টাকায়। আর লেয়ারের জন্য গুণতে হবে ৩২০ টাকা।

৭৫০ টাকা কেজিতে স্থিতিশীল আছে গরুর মাংসের বাজার। আর এক কেজি খাসীর মাংসের জন্য দিতে হবে ১১০০ টাকা।

/এটিএম

Exit mobile version