আন্তর্জাতিক প্রেক্ষাপটে বিশ্বের বিভিন্ন দেশের সঙ্গে বাংলাদেশের ব্যবসা-বাণিজ্য দিনদিন সম্প্রসারিত হচ্ছে। ব্যবসায়িক লেনদেন ঠিক রাখার জন্য তাই মুদ্রা বিনিময়ের পরিমাণও বৃদ্ধি পাচ্ছে পাল্লা দিয়ে। বিভিন্ন দেশে বসবাসরত প্রবাসীরা নিয়মিত পাঠাচ্ছেন বৈদেশিক মুদ্রা। জিডিপি কিংবা পার ক্যাপিটা হিসেবও আন্তর্জাতিক মানদণ্ডে করা হয় পশ্চিমা মুদ্রায়। সবশেষ সপ্তাহজুড়ে যেমন কিছু মুদ্রা স্থিতিশীল ছিল, আবার দামে উত্তরণ-অবনমনও হয়েছে অনেক মুদ্রায়।
এনসিসি ব্যাংকের তথ্য মতে গত সপ্তাহে মার্কিন ডলার সর্বোচ্চ ১২২ টাকায় অপরিবর্তিত রয়েছে।
বুধবার (১৬ এপ্রিল) পাউন্ড লেনদেন হয় সর্বোচ্চ ১৬৪ টাকা ২৪ পয়সায়। রোববার সর্বনিম্ন দর ছিলো ১৬২ টাকা ১ পয়সা।
পরিবর্তন ছিল ইউরোর দরে। সপ্তাহের প্রথম কার্যদিবসে ইউরো সর্বোচ্চ ১৪০ টাকা ৬৮ পয়সা দরে বিনিময় হয়। বেড়েছে অস্ট্রেলিয়ান ডলারের দর। মঙ্গলবার সর্বোচ্চ দর ছিলো ৭৭ টাকা ৫১ পয়সা। সর্বনিম্ন ছিল ৭৬ টাকা ৭৩ পয়সা। যথারীতি ২৭ টাকায় অপরিবর্তিত রয়েছে মালয়েশিয়ান রিঙ্গিতের দর।
বেড়েছে সিঙ্গাপুরি ডলারের দর। মঙ্গলবার সর্বোচ্চ ৯৪ টাকা ২২ পয়সায় হাতবদল হয় মুদ্রাটি। রোববার সর্বনিম্ন দর ছিলো ৯৩ টাকা ৯০ পয়সা।
তবে সপ্তাহজুড়েই সৌদি রিয়াল ৩২ টাকার মধ্যেই লেনদেন হয়েছে। বেড়েছে কানাডিয়ান ডলারের দামও। রোববার সর্বোচ্চ লেনদেন হয় ৮৮ টাকা দরে। আর ভারতীয় রুপির জন্য গুনতে হয়েছে সর্বোচ্চ ১ টাকা ৪২ পয়সা।
/এমএইচআর