Site icon Jamuna Television

মুক্তিযোদ্ধা স্বীকৃতি পেলেন আরও ৪৬ বীরাঙ্গনা

মুক্তিযুদ্ধে পাকিস্তানি হানাদার বাহিনী ও তাদের দোসরদের হাতে নির্যাতিত আরও ৪৬ জন বীরাঙ্গনাকে মুক্তিযোদ্ধার স্বীকৃতি দিয়েছে সরকার।

জাতীয় মুক্তিযোদ্ধা কাউন্সিলের (জামুকা) ৬২তম সভার সিদ্ধান্ত অনুযায়ী মুক্তিযুদ্ধবিষয়ক মন্ত্রণালয় সম্প্রতি তাদের স্বীকৃতি দিয়ে প্রজ্ঞাপন জারি করেছে।

এ নিয়ে স্বীকৃতি পাওয়া বীরাঙ্গনার সংখ্যা দাঁড়ালো ৩২২ জন।

নতুন করে স্বীকৃতি পাওয়া বীরাঙ্গনারা হলেন টাঙ্গাইলের মোছা. রবিজান বেওয়া, কিশোরগঞ্জের আমেনা খাতুন, ময়মনসিংহের জয়ন্তী বালা দেবী, দিনাজপুরের উম্মে কুলসুম বেওয়া, ফরিদপুরের আরতী রানী ঘোষ, বরগুনার দিপ্তী রানী পাল, যশোরের মোসা. সালেহা খাতুন, বাগেরহাটের মিসেস তরুনশীল, নাটোরের মালতি কান্তা, জয়পুরহাটের মোছা. ফিরোজা বেগম।

পাশাপাশি চাঁপাইনবাবগঞ্জের মোসা. রহিমা বেগম, গোপালগঞ্জের রানী বণিক, বগুড়ার মীরা রানী সরকার, কুমিল্লার বেগম ফুলবানু, মাদারীপুরের চিন্তাময়ী বাড়ৈ ও আরোতী রানী সাহা, পিরোজপুরের তারামনি মিস্ত্রি, চট্টগ্রামের চন্তা চক্রবর্তী, রাজশাহীর মোছা. ফিরোজা বেগম, মোসা. আঙ্গুরা বেগম, ঝিনাইদহের নিহারী, ব্রাহ্মণবাড়িয়ার হাজেরা ওরফে কুটি, শেরপুরের অজুফা ও মোছা. করফুলি, দিনাজপুরে মোছা. শেফালী বেগম, সিরাজগঞ্জের মোছা. আনোয়ারা বেগমকে স্বীকৃতি দিয়েছে সরকার।

এ ছাড়া বগুড়ার মোসা. রহিমা খাতুন বেলী, সিলেটের কোকিলা বেগম, রেজিয়া বেগম, মায়া বিবি, জয়গুন নেছা, ললিতা নমসুদ্র, শহর বানু, নওগাঁর মায়া বালা, সুষমা বালা, ক্ষান্তা বালা পাল, রাশমনি সূত্রধর, রেনু বালা পাল, সন্ধ্যা রানী পাল, সুষমা পাল, কালী রানী পাল, গীতা রানী পাল ও বাণী রানী পাল এবং নরসিংদীর জোসনা বেগম, হাছিনা ও হাজেরা খাতুন মুক্তিযোদ্ধার স্বীকৃতি পেয়েছেন।

Exit mobile version